top of page

জরাজীর্ণ পুলিশ আবাসন, আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন পুলিশকর্মীরা

রঙের অস্তিত্ব নেই বললেই চলে। জরাজীর্ণ দেওয়ালে পড়েছে কালচে দাগ। খসে পড়ছে পলেস্তারা। একই অবস্থা আবাসনের ভিতরেরও। বৃষ্টির সময় ছাদ দিয়ে চুইয়ে জল পড়ে। মাঝেমধ্যেই ছাদ থেকে চাঙর খসে পড়ে। বেহাল আবাসনের পাশাপাশি সেখান থেকে বের হওয়ার পথও প্রায় দুর্গম। নিকাশি না থাকায় চারপাশে জল জমে রয়েছে। ইতিউতি জঙ্গল গজিয়ে উঠেছে। মাঝেমধ্যেই দেখা যায় সাপ, পোকামাকড়। এমনই বেহাল আবাসন ও পরিবেশে থেকে করোনা মোকাবিলায় লড়াই করে চলেছেন যোদ্ধারা।


Old and dilapidated Harishchandrapur police accommodation

হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশকর্মীদের আবাসনের এমন বেহাল দশায় হতবাক স্থানীয়রাও। জানা গিয়েছে, প্রায় ৪০ বছর আগে আবাসনগুলি তৈরি হয়েছিল। তারপর সংস্কারের অভাবে সেগুলি জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। মুখে কিছু বলতে না চাইলেও রীতিমতো আতঙ্কের মধ্যে আবাসনে দিন কাটাচ্ছেন পুলিশকর্মীরা। হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পিছনে পুলিশকর্মীদের আবাসনগুলি রয়েছে। সেখানে অফিসারদের জন্য চারটি পৃথক আবাসন রয়েছে। সেখানে পরিবার নিয়ে থাকেন অফিসাররা। এছাড়া রয়েছে চারটি পুলিশ ব্যারাক। হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় আপাতত ১২ জন অফিসার, ১৩ জন কনস্টেবল, আট হোমগার্ড ও ছয় মহিলা কনস্টেবল রয়েছেন। বেহাল আবাসনের জন্য বেশ কয়েকজন বাইরে বাড়িভাড়া নিয়ে থাকেন।




হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান রিসবা খাতুনের স্বামী আফজাল হোসেন বলেন, থানা চত্বরে নিকাশি সমস্যা দূর করতে পঞ্চায়েতের তরফে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব কাজ করা হবে। জেলা পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, থানার আবাসন সংস্কারের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। আশা করছি দ্রুত সংস্কার হবে।

আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

1 Comment


Julian Kennedy
Julian Kennedy
Aug 29, 2021

Good sharre

Like

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page