top of page

করোনা আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্নের জবাব দিলেন মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক

প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। সাথে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ে তৈরি হচ্ছে বিভ্রান্তি। প্রশ্ন উঠছে সর্বত্র। পরিসংখ্যানের হিসাব মেলাতে জেলার সাংবাদিকরা হিমশিম খেয়ে যাচ্ছেন।


এদিন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ভূষণ চক্রবর্তী জানান, স্বাস্থ্যবিভাগের হিসেবে জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা এখন ১০১। আক্রান্তদের মধ্যে ২২ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।

মালদার করোনা পরিস্থিতি মোটেও স্বস্তি দায়ক নয়। প্রতিদিনই নতুন রেকর্ড গড়ে হু হু করে বাড়ছে সংক্রমিতের সংখ্যা। ইতিমধ্যেই আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে একশোর গণ্ডি। এই প্রসঙ্গে মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ভূষণ চক্রবর্তী বলেন, জেলায় করোনা সংক্রমণ মূলত পরিযায়ী শ্রমিকদের মধ্যে দেখা যাচ্ছে। ভিন রাজ্য থেকে ট্রেনে আরও শ্রমিক ফিরে আসবে প্রতিদিনই। ফলে এই সংখ্যা আরও বাড়বে। মেডিকেল কলেজের ল্যাবরেটরিতে লালারসের নমুনার ‘ব্যাকলগ’ বিষয়ে তিনি বলেন, দিনরাত কাজ করেও এই ব্যাকলগের সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। এর জন্য পরিকাঠামোকেই দায়ী করেন তিনি। তবে যে সমস্ত নমুনার রিপোর্ট তৈরি করতে দেরি হচ্ছে, সেই সব ব্যক্তিরা এখনও কোয়রান্টিন সেন্টারেই আছেন, তাঁরা বাড়ি ফিরে যান নি। অবশ্য লুকিয়ে গ্রামে ফিরে যাওয়ার মত ঘটনা তিনি আড়াল করেন নি।



গত দু’দিন আগে কোয়রান্টিনে থাকা পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায় গাজোলে৷ মৃত শ্রমিকের ছিলেন গাজোলের বাজবহর গ্রামের বাসিন্দা সুরেশ সাহা (৩৫)৷ মৃত শ্রমিক করোনা আক্রান্ত ছিলেন কিনা সে প্রশ্নের উত্তরে তিনি সংবাদ মাধ্যমকে জানান, মৃত ব্যক্তির লালারসের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।




পুরাতন মালদার কোভিড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের শরীরে এখন পর্যন্ত কোনও উপসর্গ দেখা যায় নি। এর কারণ তিনি বলেন, মূলত কমবয়সীরা এখানে ভরতি আছেন। কমবয়সীদের ইমিউনিটি অনেক বেশি, পরে যদি গোষ্ঠী সংক্রমণ দেখা যায় এবং এর ফলে যদি বয়স্করা আক্রান্ত হয়ে পরেন তবে এই করোনার সংক্রমণে শরীরের নানান উপসর্গ দেখা যাবে।



Комментарии


বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page