ব্রাউন শুগার পাচারে পুলিশ কনস্টেবল? উত্তরের সন্ধানে পুলিশ
ব্রাউন শুগার পাচারকারীর হেপাজত থেকে মিলল পুলিশ কনস্টেবলের আই-কার্ড। তবে কি পাচারচক্রের সঙ্গে জড়িত খোদ পুলিশ কনস্টেবল? ব্রাউন শুগার উদ্ধারের ঘটনায় এমনই প্রশ্নের মুখে জেলা পুলিশের তদন্তকারী অফিসাররা।
জেলা পুলিশসুপার প্রদীপ কুমার যাদব জানান, কলকাতা স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের তরফ থেকে একটি তথ্য আসে। সেই তথ্যের ভিত্তিতে নাকা চেকিং শুরু করা হয়। গাজোল টোল সংলগ্ন এলাকায় একটি গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় ২ কেজি ৬০০ গ্রাম ব্রাউন শুগার। গ্রেফতার করা হয় দুই ব্যক্তিকে। উদ্ধার হওয়া ব্রাউন শুগারের বাজারমূল্য আনুমানিক ৩০ লক্ষ টাকা। জিজ্ঞাসাবাদে উঠে আসে আরও এক ব্যক্তির নাম। তল্লাশি চালিয়ে গাজোলের সিটকামহল এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকেও। এই ঘটনায় আপাতত তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের নাম মোহম্মদ ওয়াকার ইউনুস, মোহম্মদ ইসাদ আলি ও আরিফ শেখ। মোহম্মদ ওয়াকার ইউনুস, মোহম্মদ ইসাদ আলি মণিপুরের বাসিন্দা। আরিফ শেখের বাড়ি মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘিতে। ধৃতদের আজ পুলিশি হেপাজতের আবেদনে মালদা জেলা আদালতে পেশ করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওয়াকার ইউনুসের হেপাজত থেকে মণিপুর পুলিশ কনস্টেবলের আই-কার্ড উদ্ধার হয়েছে। সেই আই কার্ড ভুয়ো নাকি তা জানতে মণিপুর পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করছে মালদা জেলা পুলিশ।
[ আরও খবরঃ এনডিএ পরীক্ষায় দুর্দান্ত ফলাফলের নজির অর্ণবের ]
আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন
Comments