top of page

জামাইয়ের বিরুদ্ধে মেয়েকে খুনের অভিযোগ মায়ের

পুরাতন মালদার সাহাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বড়ো কাদিরপুরে পরিবার নিয়ে বাস করেন অচিন রায়। তিনি কৃষিকাজ করেন। স্ত্রী বীনা রায় গৃহবধূ৷তাঁদের দুই ছেলে এক মেয়ে৷পরিবারের সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ১৬ মে বিকেল পাঁচটা নাগাদ মোবাইল রিচার্জ করার নাম করে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যায় এক মাত্র মেয়ে অমৃতা (২২)৷তিনদিন পর অমৃতা ফোন করে বাড়িতে জানায়, সে বিয়ে করেছে। অভিযোগ, গত ৩১ মে অমৃতার স্বামী সুশান্ত বীনাদেবীকে ফোন করে জানায়, অমৃতা অসুস্থ হয়ে পড়েছে৷চিকিৎসার জন্য তাদের দেড় লক্ষ টাকা প্রয়োজন৷এরপর থেকেই বিভিন্ন নম্বর থেকে একের পর এক ফোন আসতে থাকে বীনাদেবীর কাছে৷



মেয়ের অসুস্থতার জন্য দেড় লক্ষ টাকা দাবি করেছিল। সেই টাকা না মেলায় জামাইয়ের বিরুদ্ধে মেয়েক খুনের অভিযোগ তুলে পুলিশের দ্বারস্থ বৃদ্ধ বাবা-মা।

২ জুন মালদা থানায় অভিযোগ দায়ের করে অমৃতার পরিবারের লোকজন৷গতকাল সকাল ৯টা নাগাদ সুশান্ত ফের বীনাদেবীকে ফোন করে জানায় অমৃতা মারা গিয়েছে৷মেয়ের মারা যাওয়ার কথা বিশ্বাস করতে পারেনি বীনাদেবী৷তাঁরা পুনেতে স্থানীয় এক বাসিন্দার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। স্থানীয় ওই ব্যক্তি হাসপাতালে গিয়ে লুকিয়ে অমৃতার মৃতদেহের ছবি তুলে অমৃতার পরিবারের লোকজনকে পাঠায়৷আজ সকালে মেয়ের মৃতদেহের ছবি নিয়ে ফের থানায় যান অমৃতার পরিবারের লোকজন৷কিন্তু পুনে থেকে অমৃতার মৃত্যুর কাগজ না এলে কোনও সাহায্য করতে পারবে না বলে জানায় মালদা থানার পুলিশ৷


প্রতীকী ছবি।

Comments


বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page