top of page

মালদা কলেজ মাঠে বইমেলার উদ্বোধন, প্রবেশ অবাধ

উদ্বোধন হল ৩৫ তম মালদা জেলা বইমেলা ও প্রদর্শনী। সোমবার মালদা কলেজ ময়দানে বইমেলার উদ্বোধন করলেন রাজ্যের গ্রন্থাগার মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী৷ উপস্থিত ছিলেন রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারপার্সন সুদেষ্ণা রায়, মন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন, রাজ্য সভার সাংসদ মৌসম নূর সহ অন্যান্যরা। তবে বইমেলার উদ্বোধনে বিরোধী জনপ্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ না জানানোর অভিযোগে শুরু হয়েছে বিতর্ক।


এবছর ফের পুরোনো স্থানে ফিরে এসেছে মালদা জেলা বইমেলা। আজ দুপুরে মালদা শহরের বৃন্দাবনী ময়দান থেকে একটি মিছিল সারা শহর পরিক্রমা করে মালদা কলেজ ময়দানে এসে পৌঁছয়। ফিতে কেটে ও মশাল জ্বালিয়ে বইমেলার উদ্বোধন করেন গ্রন্থাগার মন্ত্রী। তিনি জানান, “আজ মালদা বইমেলার উদ্বোধন করতে এসেছি। মিছিলে এত ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, অভিভাবকদের উৎসাহ দেখে বইমেলার আয়োজন সফল তা বলা যায়।”



এদিকে বইমেলায় উদ্বোধনে শুধুমাত্র শাসকদের জনপ্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ নিয়ে বিরোধী শিবিরের মধ্যে ক্ষোভ দেখা গিয়েছে। উত্তর মালদার বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু বলেন, বইমেলা তৃণমূলের বাবার সম্পত্তি হয়ে গিয়েছে৷ সরকারি টাকায় বইমেলার আয়োজন হলেও শুধুমাত্র তৃণমূলের লোকজনদের ডাকা হয়েছে৷ তৃণমূলের এক যুবনেতাকে এই মেলার সম্পাদক করা হয়েছে৷ জেলাশাসক সরকারি আধিকারিক হয়েও বিরোধী জনপ্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন না।


এপ্রসঙ্গে বইমেলার যুগ্ম সম্পাদক প্রসেনজিত দাস জানান, খগেনবাবুর মুখে এসব কথা মানায় না। পাঁচ বছর ধরে তিনি সাংসদ থাকার পরেও সাংসদ কোটার একটা টাকাও কোনও লাইব্রেরির জন্য খরচ করেননি। তিনি বই কিংবা উৎসব বোঝেন না৷ আসলে লোকসভা ভোটের আগে হারার ভয়ে উনি বইমেলা নিয়ে রাজনীতি শুরু করেছেন।


আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

Commentaires


বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page