বিরোধীদের উড়িয়ে পুজোয় ক্লাবগুলোকে অনুদানে সমর্থন মদনের
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্লাবগুলোকে পুজোর জন্য টাকা দিয়েছেন। তৃণমূল নেতাদের সেই টাকা দেওয়া হয়নি। আগে কার্নিভ্যাল বলতে মানুষ ব্রাজিল, প্যারিস, দুবাই বুঝত এখন মানুষ কার্নিভ্যালের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের নাম দেখছেন। এটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করেছেন। বিরোধীরা এনিয়ে যা ইচ্ছে বলতে পারেন। ব্যক্তিগত কাজে মালদায় এসে দুর্গাপুজোয় ক্লাবগুলোকে অনুদান প্রসঙ্গে মন্তব্য তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্রের।
সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে মদন মিত্রের বলেন,
পার্থ চ্যাটার্জির ব্যাপারে দল প্রথমেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে। তাকে দলের মহাসচিব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তার মন্ত্রিত্বও চলে গিয়েছে। কিন্তু অনুব্রত মণ্ডলের বিষয়ে এখনও দল কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি। বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। অনুব্রত মণ্ডল বিচারককে হুমকি দিয়েছেন এমন কোনও শার্লক হোমস, ফেলুদা বা ব্যোমকেশের মতো প্রোডাকশন তাঁর নজরে আসেনি। বরং অনুব্রত বিচারককে সমস্ত তদন্ত সিবিআইকে দিয়েই করানোর আবেদন করেছেন। এখানে দোষের কিছু নেই। কিছু লোক দলের সকলকে বদনাম করতে ষড়যন্ত্র করছে। তবে মানুষ সব বুঝতে পারছেন। দলের এই কঠিন সময়েও যদি আগামীকাল ভোট হয় ২১৩ বদলে ২৭৫ আসন পাবে তৃণমূল।
কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলি নিয়ে তৃণমূল বিধায়কের বক্তব্য, সিবিআই এখন স্ট্যাটাস। বর্তমান সময়ে সিবিআইয়ে মামলা না থাকলে কেউ নেতা না। সিবিআই-ইডি এখন সকাল বিকেল পোশাক পরিবর্তনের মতো হয়ে গিয়েছে। এক সময় বিরোধীদের মুখ ছিল দিলীপ ঘোষ। তাঁরা পাগল মানে দিলীপ বলে জানতেন। কিন্তু এখন আর এসব ভাবছেন না তাঁরা। দিলীপ ঘোষকে দল ছিবড়ে করে ফেলে দিয়েছে। এই সময় দিলীপের একটা ওষুধের প্রয়োজন। সেই ওষুধ তাঁর কাছে রয়েছে। দিলীপবাবু চাইলে তিনি সেই ওষুধ কানে কানে তাঁকে বলে দেবেন।
[ আরও খবরঃ আটক ভুয়ো সিভিক ভলান্টিয়ার, নাম জড়াল তৃণমূল নেতার ]
আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন
Comments