পঞ্চায়েত ভোটঃ LIVE UPDATE
বিজেপি ও তৃণমূলের সংঘর্ষে উত্তপ্ত পুরাতন মালদা

ভোট শুরু হওয়ার আগেই বিজেপি ও তৃণমূলের সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠল পুরাতন মালদা ব্লকের মহিষবাথানি অঞ্চলের এক নম্বর বুথের খুনিবাথান এলাকায়। জানা গেছে, সকাল ছয়টা নাগাদ ভোটারদেরকে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে আসতে বাধা দেয় বিজেপির কিছু সমর্থক এবং তৃণমূল প্রতিবাদ করলে উভয় পক্ষে সংঘর্ষ বেঁধে যায় ফলে গুরুতর জখম হয় তৃণমূল প্রার্থীর কাকা শ্বশুর সত্যনারায়ণ চৌধুরী বর্তমানে তিনি মৌলপুর গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। খুনিবাথান বুথের তৃণমূল প্রার্থী মৌসুমী সাহার অভিযোগ সকাল হতেই বিজেপি কর্মীরা, রাস্তা বেরিগেট করে তৃণমূল সমর্থকদের ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে আসতে বাধা দেয় এর ফলে ঝামেলা বেধে যায় এবং আমার কাকা শ্বশুর কে ভীষণভাবে আঘাত করে এমনকি তীর বল্লম নিয়ে আক্রমণ চালায় ,আমাদের পার্টি অফিসে ভাঙচুর করা হয়েছে একটি মোটরবাইকও ভাঙা হয়েছে। যদিও পাল্টা অভিযোগ স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্বর, তাদের অভিযোগ তৃণমূলরা ভোটারদেরকে প্রভাবিত করেছিল আমরা বাধা দিলে ঝামেলা বাধে এবং তৃণমূলীরা নিজেরাই তাদের পার্টি অফিস ভাঙচুর করেছে। এতে কোন বিজেপির হাত নেই এবং পুলিশ প্রশাসন তৃণমূল হয়ে কাজ করছে।
ব্যালট বাক্স লুটের অভিযোগ উঠল কালিয়াচকে

ভোট শুরু হতেই শাসকদলের বিরুদ্ধে ব্যালট বাক্স লুটের অভিযোগ উঠল কালিয়াচকে৷ প্রতিবাদে কালিয়াচক-মোথাবাড়ি রাজ্য সড়ক অবরোধ করে দেন বাম-কংগ্রেসের কর্মী-সমর্থকরা৷ এখনও চলছে অবরোধ৷ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছে কালিয়াচক থানার পুলিশ৷ ঘটনাটি ঘটেছে কালিয়াচক ১ নম্বর ব্লকের সিলামপুর ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের মহালদার পাড়ার ৩ নম্বর বুথে৷ অভিযোগ, আজ ভোট শুরুর পরেই বাবুলাল মহালদার নামে তৃণমূলের স্থানীয় এক নেতা দলবল এনে ওই বুথের প্রতিটি ব্যালট বাক্স ছিনতাই করে নিয়ে যায়৷ এই ঘটনার কথা চাউর হতেই কংগ্রেস ও বামেদের কর্মী-সমর্থকরা রাজ্য সড়ক অবরোধ করে৷ এখনও অবরোধ চলছে৷
ভোটের বলি এক তৃণমূল কর্মী
ভোটের বলি এক তৃণমূল কর্মী। শনিবার সকালে তৃণমূল কর্মীকে গুলি করে খুনের অভিযোগ উঠল কংগ্রেস আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের মানিকচকের গোপালপুরের বালুটোলা বুথে। পুলিশ জামিয়েছে, মৃত তৃণমূল কর্মী নাম শেখ মালেক(৪০)। তিনি ওই গ্রামেরই বাসিন্দা ছিলেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ।
ভোটের ডিউটি করতে এসে হৃদরোগে মৃত্যু পুলিশ কনস্টেবলের
ভোটের ডিউটি করতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হল এক পুলিশ কনস্টেবলের৷ মৃতের নাম প্রশান্ত কর্মকার (৫৮)৷ বৈষ্ণবনগরের মুন্সিটোলা গ্রামের ৪২৭ নম্বর বুথে ভোটের ডিউটিতে গিয়েছিলেন তিনি৷ রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি৷ তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়ার হয় বেদরাবাদ গ্রামীণ হাসপাতালে৷ কিন্তু তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা৷ মৃত পুলিশকর্মীর বাড়ি মালদা শহরের ঘোড়াপীর এলাকায়৷ এই ঘটনায় জেলার পুলিশমহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে৷
ফের উত্তপ্ত পুরাতন মালদা এলাকা

ফের উত্তপ্ত পুরাতন মালদা এলাকায়। এবার পুরাতন মালদার মহিষবাথানি অঞ্চলের শহরা গ্রামের নয় নাম্বার বুথে বিজেপি কর্মীকে মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের প্রার্থী স্বামীর বিরুদ্ধে। ঘটনায় জোর চাঞ্চল্য সংশ্লিষ্ট এলাকাজুড়ে। অভিযোগ গতকাল শুক্রবার থেকেই তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা বিজেপির সমর্থক মহাদেব রাজবংশীকে তৃণমূলে ভোট দেওয়ার কথা বলে সংশ্লিষ্ট এলাকার তৃণমূল নেতৃত্ব। যদিও সেই ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট এলাকার দীর্ঘদিন ধরেই বিজেপি সমর্থক,ভোট দিতে নারাজ বিজেপি সর্মথক গতকাল রাতে বাড়িতে তৃণমূল প্রার্থী অষ্টমী রাজবংশীর স্বামী তার দল বল নিয়ে এনে তাকে প্রাণে মারার চেষ্টা করে বলে অভিযোগ এমনটাই দাবি সেই পরিবারের। তাকে লাঠি লাদনা দিয়ে মারধর করা হয় বলে আরো অভিযোগ। ঘটনা ক্রমে যেমন তেমন করে প্রাণের রক্ষার পান তিনি এবং তড়িঘড়ি করে রক্তাক্ত অবস্থায় চিকিৎসার জন্য নিয়ে আনা হয় মৌলপুর উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। এ বিষয়ে মালদা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করবেন পরিবার।
সকাল হতেই বোমাবাজি শুরু চাঁচল

সকাল হতেই বোমাবাজি শুরু চাঁচলে৷ অভিযোগের তির শাসকদলের দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে৷ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় পুলিশ৷ আজ ভোট শুরু হওয়ার এক ঘণ্টা আগে থেকেই চাঁচলের কনুয়া এলাকায় ব্যাপক বোমাবাজি শুরু হয়৷ ত্রস্ত গ্রামবাসীরা ভোট দিতে যেতে পারেননি৷ শেষ পর্যন্ত চাঁচল থানার পুলিশ গ্রামে এসে পৌঁছোলে সবাই বুথের দিকে যেতে শুরু করেন৷ গোটা গ্রামে রয়েছে বোমাবাজির চিহ্ন৷ রাস্তাঘাটে, যত্রতত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে তাজা বোমা৷ অনেক বাড়ির সামনেও না ফাটা বোমা পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে৷ গোটা এলাকা ঘিরে রেখেছে পুলিশ৷
Comments