top of page

রেশন তালিকায় মৃত, অভিযোগ সহ সশরীরে বিডিও অফিসে উপভোক্তা

১১ মাস ধরে খাদ্য সামগ্রী থেকে বঞ্চিত। কার্ড সংগ্রহ করতে গিয়ে উপভোক্তা জানতে পারেন, রেশন তালিকা অনুযায়ী তাঁর মৃত্যু হয়েছে। অবশেষে বিডিও দ্বারস্থ হয়েছেন ওই উপভোক্তা। ঘটনাকে কেন্দ্র করে শোরগোল ছড়িয়েছে হরিশ্চন্দ্রপুর ১ ব্লক চত্বরে।


হরিশ্চন্দ্রপুর ১ নম্বর ব্লকের রাঙাইপুর গ্রামের বাসিন্দা আকতারা খাতুন৷ পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বছর দুয়েক আগে নদীয়া জেলার করিমপুর সংলগ্ন কালীগঞ্জের বাসিন্দা সালাম মণ্ডলের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর৷ বিয়ের কয়েক মাস পর রেশন কার্ড রাঙাইপুর থেকে করিমপুরে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্লক খাদ্য দপ্তরে আবেদন জানান আকতারা৷ তাঁকে করিমপুর থেকে তাঁর রেশন কার্ড সংগ্রহ করতে বলা হয়। অভিযোগ, নির্দিষ্ট সময়ে তিনি করিমপুরে রেশন কার্ড নিতে গেলে তাঁকে সেখানে জানানো হয়, রেশন তালিকায় তাঁর নাম মৃত হিসাবে দেখানো হয়েছে৷ ফলে তাঁকে আর কোনও কার্ড দেওয়া যাবে না৷ বাধ্য হয়ে আকতারা হরিশ্চন্দ্রপুর ১ নম্বর ব্লক খাদ্য দপ্তরে তাঁকে জীবিত হিসাবে দেখানোর আর্জি জানান৷ সেই কাজেও নাকি ৬ মাস সময় লাগবে বলে আকতারাকে জানানো হয়। অবশেষে আজ বিডিওর দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি।


প্রতীকী ছবি।
প্রতীকী ছবি।

আকতারা জানান, বিয়ের এক বছর পর রেশন কার্ড নিতে গিয়ে জানতে পারি, আমি নাকি মারা গিয়েছি৷ বাবার বাড়িতে থাকা রেশন কার্ড ঠিক না করলে আমার নতুন কার্ড করা যাবে না, রেশনও পাওয়া যাবে না। গতকাল খাদ্য দপ্তরে বিষয়টি জানালে, আমাকে বলা হয় ৬ মাস পর নাকি রেশন তালিকা ঠিক করা যাবে। বাধ্য হয়ে আজ বিডিওকে সমস্ত ঘটনা লিখিতভাবে জানিয়েছি।


আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

Comments


বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page