top of page

টেলিফোনে দুর্গতদের বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর, কার্যত ত্রাণ লুঠ মানিকচকে

শনিবার মানিকচক ও ভূতনির বন্যা পরিস্থিতি এলাকা খতিয়ে দেখেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রী তাজমূল হোসেন, জেলাশাসক নিতীন সিংহানিয়া, পুলিশ সুপার প্রদীপকুমার যাদব, বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র, আবদুর রহিম বক্সি সহ অন্যান্যরা। ফিরহাদ হাকিমের ফোন থেকেই দুর্গতদের বার্তা দেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান। এদিকে, মন্ত্রীর এলাকা ছাড়তেই কার্যত ত্রাণ লুঠের ছবি ধরা পড়ে মানিকচকে। যদিও এনিয়ে এখনও পর্যন্ত প্রশাসনের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।


মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুর্গতদের উদ্দেশ্যে বলেন, বাঁধ কেটে গিয়ে দুটো গ্রামে জল ঢুকে পড়েছে। নৌকোয় করে গবাদি পশু আনতে গিয়ে দু'জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময় নৌকা নিয়ে পারাপার করবেন না। বন্যায় গবাদি পশু আটকে পড়লে সরকারের তরফে গবাদি পশু দেওয়া হবে। মানিকচক, ভূতনিতে যা যা কাজ করা দরকার আমরা তা করব। গত পরশু সরকারি অফিসাররা ওই এলাকায় সার্ভে করে এসেছে। আজ ববি ওখানে গিয়েছে। বিধায়ক সাবিত্রী মিত্রও আছে। সকলে মিলে যতটা পারব সাহায্য করব। আমাদের ওপর ভরসা রাখুন। আমাদের কাজ শুরুও হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু বর্ষার কারণে কাজটা করা যায়নি। যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে সাহায্য করা হবে।



শনিবার ফিরহাদ হাকিম নিজে খানিক ত্রাণ সামগ্রী বিলি করেন। তিনি এলাকা ছাড়তেই মূল ত্রাণ বিলির কাজ শুরু হয়। ভিড় সামলাতে হিমশিম খেতে হয় প্রশাসনিক আধিকারিকদের। ধীরেধীরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। এক সময় যারা ত্রাণ বিলি করছিলেন তারা ত্রাণ সামগ্রী এদিক ওদিক ছুঁড়তে থাকেন। যে যেমন পারে, ত্রাণ নিয়ে ছুট দেয়। মাটিতে পড়ে নষ্ট হয় প্রচুর ত্রাণ সামগ্রী।


আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

Comments


বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page