top of page

ভাঙন রোধের কাজে ফেলা হচ্ছে বস্তা, ক্ষোভ স্থানীয়দের

গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভাঙন না হলেও এখনও আতঙ্ক কাটেনি ভূতনিচরের বাসিন্দাদের। বালি ও মাটির বস্তা ফেলে ভাঙন রোধের কাজ চলছে। তবে ভাঙন রোধের কাজ নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। এই পরিস্থিতিতে ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শনে গেলেন কংগ্রেসের দুই প্রাক্তন বিধায়ক।


উল্লেখ্য, গত রবিবার রাতে গঙ্গা ভাঙনে বাঁধের বেশ খানিকটা অংশ তলিয়ে যায়। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। রাতেই ঘটনাস্থলে ছুটে যান স্থানীয় বিধায়ক সহ প্রশাসনের কর্তারা। বাঁধ বাঁচাতে বালি-মাটির বস্তা ফেলে ভাঙন রোধের কাজ শুরু করেছে সেচ দফতর। স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেছিলেন, বালি-মাটির বস্তা ফেলে ভাঙন রোধ করা যাবে না। বোল্ডার পিচিং করে ভাঙন রোধ করা যেতে পারে বলে দাবি করেছিলেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। এরই মধ্যে আজ ওই এলাকা পরিদর্শনে যান মানিকচক ও সুজাপুরের প্রাক্তন বিধায়ক মোত্তাকিন আলম ও ঈশা খান।






ঈশা খান বলেন,

ভাঙনে প্রায় ৬০০ মিটার এলাকা তলিয়ে গিয়েছে। সম্প্রতি প্রায় ৪০ মিটার এলাকায় ভাঙন চলেছে। পরিস্থিতি ভয়ানক দিকে এগোচ্ছে। ইউপিএ সরকার থাকাকালীন ডালুবাবু ভাঙন রোধের অনেক কাজ করেছেন। কিন্তু এখন ভয়াবহভাবে ভাঙন চলতে থাকলেও রাজ্য সরকার কিংবা কেন্দ্রীয় সরকার কেউ কিছুই করছে না। রাজ্য সরকার এখন বালির বস্তা ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা করছে। এটা স্থায়ী সমাধান না। স্থানীয় মানুষ এনিয়ে অভিযোগ জানাচ্ছেন।

আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

ความคิดเห็น


বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page